প্রতিদিন শুরু হয় একই নিয়মে, তার সাথে এক কাপ চা বা কফি হলে আরো সতেজ লাগে।
সাধারণত সকাল ও বিকাল এক কাপ চা পান করার অভ্যাস অনেকেরই আছে। অনেক সময় পরিবার থেকেই
গড়ে উঠে এই চা বা কফি পান করার অভ্যাস। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না অপরিমিত চা বা
কফি পান করার ফলে শরীরে কি কি বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। আর যারা জানেন তাদেরও এখনই সময়
সচেতন হবার।
চা বা কফি পান? সাবধান! জেনে নিন কিছু অজানা তথ্য
অসময়ে চা বা কফি পান আপনার পাকস্থলির পরিপাকক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে পারে
সঠিক সময়ে বা উপায়ে চা বা কফি পান না করলে তা ধীরে ধীরে আপনাকে করে তুলবে
অসুস্থ। খাওয়ার আগে বা খাওয়ার পরপরই চা বা কফি পান করলে খাবার থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি
পাওয়া থেকে শরীর বঞ্চিত হয়। যে কারণে আপনার অজান্তেই অপুষ্টির শিকার হতে পারেন আপনি।
চা বা কফির পলিফেনলস ও ট্যানিন খাবার থেকে শোষণ করে 'আয়রন'
চা বা কফিতে তে আছে পলিফেনলস ও ট্যানিন নামক উপাদান যা খাবার থেকে আয়রন
শোষণ করে। নয়তো ট্যানিন আয়রনের সাথে মিশে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। যার ফলে প্রয়োজনীয়
আয়রনের অভাবে রক্তশুন্যতার শিকারও হতে পারেন আপনি।
শরীরের থায়ামিন বা ভিটামিন বি শোষণ রোধ করে
চা বা কফি শরীরের থায়ামিন বা ভিটামিন বি শোষণ রোধ করে, ফলে আপনার বেরিবেরিও
হতে পারে।
চা বা কফি পান করার অনেক ভালো দিক আছে। তাই চা বা কফি পান করুন তবে তা করবেন
খাবার খাওয়ার অন্ততঃ আধা ঘণ্টা আগে অথবা খাওয়ার এক ঘণ্টা পরে। তবে সকালে, দুপুরে বা
রাতের খাবারের ১ থেকে ২ ঘণ্টা পর চা বা কফি পান করলে ভালো।
আটপৌরে ডেস্ক
আটপৌরে ডেস্ক
Post a Comment