চেষ্টা করুন শরীরে পোশাকের ভারসাম্য বজায় রাখতে। অর্থাৎ, শরীরের ওপরের অংশের
পোশাকের সাথে নিচের পোশাকটা মানিয়ে যাচ্ছে কিনা। যেমন- উপরের অংশে ঢিলেঢালা কিছু পড়লে,
প্যান্টটা ফিটিং হলে ভালো মানিয়ে যাবে। অন্যথায়, আপাদমস্তক টাইট বা ঢোলা পোশাকে আপনাকে
বেশ অদ্ভুত দেখাতে পারে। জেনে নিন সবার জন্য সবসময়ের ফ্যাশন টিপস।
সবার জন্য সবসময়ের ফ্যাশন টিপস
নিজের শরীরের গঠন বা আকৃতিকে মোটেই অবহেলা নয়। হতে পারে আপনি বেশ স্বাস্থ্যাবান
নয়তো অতিরিক্ত স্লিম। চেষ্টা করুন শরীরের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে। যদি একান্তই
সফল না হতে পারেন, তবে ফ্যাশনের ক্ষেত্রে নিজের শরীরের দিকে মনোযোগ দিন। যে কোনো ফিগারের
জন্য স্টাইলিশ পোশাক বাজারে পাওয়া যায়। যাচাই-বাছাই করে নিয়ে নিন, আপনার ব্যক্তিত্বের
সাথে যা সহজেই মানিয়ে যায়।
অন্তর্বাস ঢাকা থাকে বলেই যেন তেন রকমের অন্তর্বাস ব্যবহার করা থেকে বিরত
থাকুন। পোশাকের এই অংশটি দেখানোর জন্য নয়, বরং আরামদায়ক ও চমৎকার অনুভূতির জন্য। শরীরের
স্পর্শকাতর অংশে ভালো মানের কাপড় আপনাকে আপনাকে শুধু আরামের অনুভূতিই দেবে না, আপনার
ত্বককেও রাখবে সুরক্ষিত।
ফ্যাশনের সাথে আরাম, দুটোই আপনাকে দিতে পারে পা খোলা জুতো বা স্যান্ডেল।
আর জুতোর সঙ্গে মিলিয়ে ঠিক করে নিন আপনার প্যান্টের মাপ। গোড়ালি পর্যন্ত উঁচু জুতোর
ক্ষেত্রে অপক্ষোকৃত খাটো প্যান্ট পড়লে ভালো লাগে। আবার ফ্ল্যাট বা পাতলা সোলের জুতো
অথবা স্যান্ডেলর সাথে পড়ার জন্য প্যান্টটাও একটু বড় হতে হবে।
পোশাকের জন্য কোন রং বেছে নেবেন, এমন সিদ্ধান্তহীনতায় পড়লে, চোখ বন্ধ করে
কালো রং নির্বাচন করুন। এ রং প্রায় সবাইকেই মানিয়ে যায়।
নুসরাত শাহপার তুবা
Post a Comment